# | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
---|---|---|---|---|
১ | ইব্রাহিমপুর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সৌধ | ঢাক-সিলেট মহাসড়কের ভৈরব হতে ঢাকা যেতে ৮ কি.মি. পশ্চিমে, নরসিংদী হতে ৩৫ কি.মি.পূর্বে নারায়নপুর বাসষ্ট্যান্ড হতে সররাবাদ গ্রামের ভিতর দিয়ে ইব্রাহিমপুর যেতে হবে। খরচঃ সিএনজি ২০ টাকা, রিকসা- ৪০ টাকা। | ঢাক-সিলেট মহাসড়কের ভৈরব হতে ঢাকা যেতে ৮ কি.মি. পশ্চিমে, নরসিংদী হতে ৩৫ কি.মি.পূর্বে নারায়নপুর বাসষ্ট্যান্ড হতে সররাবাদ গ্রামের ভিতর দিয়ে ইব্রাহিমপুর যেতে হবে। খরচঃ সিএনজি ২০ টাকা, রিকসা- ৪০ টাকা। | 0 |
২ | ইব্রাহিমপুর মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি সৌধ | ঢাক-সিলেট মহাসড়কের ভৈরব হতে ঢাকা যেতে ৮ কি.মি. পশ্চিমে, নরসিংদী হতে ৩৫ কি.মি.পূর্বে নারায়নপুর বাসষ্ট্যান্ড হতে সররাবাদ গ্রামের ভিতর দিয়ে ইব্রাহিমপুর যেতে হবে। খরচঃ সিএনজি ২০ টাকা, রিকসা- ৪০ টাকা। | 0 | |
৩ | মুক্তিযোদ্ধের বোদ্ধভূমি | ইব্রহিমপুর গ্রাম | ইব্রাহিমপুর হালগড়া মাঠের বধ্যভুমি স্থানঃ ইব্রাহিমপুর হালগড়া মাঠ, ইব্রাহিমপুর, বেলাব, নরসিংদী। যোগাযোগঃ ঢাকা সিলেট মহাসড়ক হইতে নারায়ণপুর বাসষ্টেণ্ড অথবা মাহমুদাবাদ নামা পাড়া হইতে সি,এন,জি যোগে ইব্রাহিমপুর বাজার সংলগ্ন। আত্বকথাঃ নদী মাতৃক বাংলার সৌন্দর্য্যের ঐতিয্যে লালিত পুরাতন ব্রক্ষপুত্র নদীর পাড়ে অবস্থিত হালগড়া মাঠ।প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জনাব জিল্লুর রহমান শৈশবে এই মাঠে খেলাধুলা করতেন। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধ চলা কালীন সময়ে পাক হানাদার বাহিনীর অস্ত্রের মুখে অগণিত দেশ প্রেমিক শাহাদাত বরণ করেন এই স্থানে। নদী পারাপারের একমাত্র রাস্তা হিসাবে এই স্থানকে কেন্দ্র করে পাক হানাদাররা শুরু করে বর্বর আক্রমণ। রেহাই দেয়নি তারা মন্তু মাঝি কেও। এই সময়ে এই মাঠটি পরিনিত হয় গণকবরে। শহীদদের স্মৃতি অস্নান করে রাখার জন্য প্রয়াত রাষ্ট্রপতির পরিদর্শনে নদীর দুই পাড়ে স্থাপন করা হয় দুইটি বধ্যভূমি। প্রতি বছর বিভিন্ন জাতীয় দিবসে দেশ প্রেমিক মানুষ শহীদদের স্মরন করতে ফুলের তুড়া নিয়ে ভীড় জমায় এই স্থানে। | 0 |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস